অবস্থান ও আয়তন আয়তন: ১৬৬.৫০ বর্গ কিমি। অবস্থান: ২৩°০৪´ থেকে ২৩°১২´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৫৯´ থেকে ৯১°০৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। উত্তরে লাকসাম উপজেলা, দক্ষিণে নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলা, সেনবাগ উপজেলা ও সোনাইমুড়ি উপজেলা, পূর্বে নাঙ্গলকোট উপজেলা, পশ্চিমে চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি উপজেলা।
তৎকালীন মেল্লা শহর বর্তমান লাকসামস্থ ঘাগরিয়া খালের পাড়ে অবস্থিত মেল্লারের দিকে খরস্রোতা নদী পথে যেতে ডাকাতিয়া নদী ও ঘাগরিয়া নদীর মোহনায় ব্যবসায়ীদের মনহরণকারী স্থান হিসেবে মনোহরগঞ্জের নামকরণ হয় মর্মে কথিত আছে। পাট ব্যবসায়ীক কেন্দ্র স্থল মনোহরগঞ্জ পরবর্তীতে গঞ্জে রূপান্তরিত হয় মর্মে অনেকে মনে করনে। কারো-কারো মতে মনোহর নামে একজন মৃৎ শিল্প/কুম্বকার এ স্থানে গড়ে তোলে ছিলেন হাড়ি-পাতিলের কারখানা। ব্যবসায়ীরা তার নামকে ঐতিহ্য হিসেবে স্থানের নামকরণ করেন মনোহরগঞ্জ। ঐতিহাসিক সত্যতা যাই হোক না কেন মনোহরগঞ্জ একটি মনমুগ্ধকর প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ীক স্থান যাহা ০৩টি ইউনিয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত। মনোহরগঞ্জ উপজেলা গত ২৬ আগষ্ট, ২০০৪ তারিখ নিকার এর ৯০তম বৈঠকে ১১টি ইউনিয়নের সমন্বয়ে মনোহরগঞ্জ উপজেলা নামে একটি নতুন প্রশাসনিক উপজেলা গঠন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অত:পর ০৫/২/২০০৫খ্রিঃ তারিখ হতে এ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।
১নং বাইশগাঁও, ২নং সরসপুর, ৩নং হাসনাবাদ, ৪নং ঝলম (উত্তর), ৫নং ঝলম (দক্ষিণ),
৬নং মৈশাতুয়া, ৭নং লক্ষণপুর, ৮নং খিলা, ৯নং উত্তর হাওলা, ১০নং নাথেরপেটুয়া, ১১নং বিপুলাসার
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস